নিজস্ব প্রতিবেদক://কুষ্টিয়া দৌলতপুরে ১০০০ পিচ ট্যাপেন্টাডলসহ জিয়াউল হক নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর বিভাগীয় পরিদর্শক বেলাল হোসেনসহ সংগীয়
টিম।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দৌলতপুর থানাধীন শালিমপুর গ্রামস্থ আসামী মোঃ জিয়াউল হক (৪৬) এর তার নিজ দোকানে অবৈধ মানবা ট্যাপেনটাডল ট্যাবলেট বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সংরক্ষন করেছে। উক্ত সংবাদ যাচাই পূর্বক জন্য ইং ০৮/০৫/২০২০ তারি বিভাগীয় পরিদর্শক জনাব মোঃ বেলাল হোসেন এর নেতৃত্বে সর্ব সিপাই মেহেদী হাসান, মোঃ রাশিদুল ইসলাম, মামুন রহমান এদের সমন্বয়ে একটি অভিযানিক দল গঠন পূর্বক সরকারি গাড়ি যোগে দৌলতপুর থানাধীন শালিমপুর থান আসামী মোঃ জিয়াউল হক (৪৬) এর এর নিজ দখলীয় দক্ষিন ভিটির উত্তর দুয়ারা ইটের দেওয়াল টিনের ছাউনিযুক্ত মুদী দোকান ঘর সময় বেলা ০৭:০০ ঘটিয়ায় ঘেরাও করি। ঘটনাস্থলে উপস্থিত সাক্ষ্য ১। মোঃ সবুজ হোসেন (২৬) মোবাঃ পিতা- মোঃ ফজর আলী দেওয়ান, সাং-ইসলামনগর, ২। মোঃ মোমিন (২২) পিতা-মৃত পলাশ উদ্দিন, সাং-শালিমপুর, উত্স থানা-দৌলতপুর জেলা-কুষ্টিয়া মাকে সঙ্গে নিয়ে আসামীর মুদী দোকান ঘরে প্রবেশ করে বিধি মোতাবেক তল্লাশী করে দোকানের ভিতর টেবিলের নিচে একটি প্রার্থি ২০০ (দুইশত) পিস করে ২০০x৫= ১০০০ (এক হাজার) পিস টাপেটাডল ট্যাবলেট। প্রতিটি ট্যাবলেটের ওজন ০,২৭৪১ গ্রাম করে সর্ব মোট ওজন ২৭৮, ১ (দুইশত আতাত্তর দশমিক এক গ্রাম যাহা ডিজিটাল নিক্তি পরিমাপকৃত। সময় সকাল ০৭.১৫ ঘটিকায় উদ্ধার ও জব্দ করি। আসামাকে ঘটনাস্থলে গ্রেফতার করি। ঘটনাস্থলে চেয়ারে বসে একটি জব্দ তালিকা ও নমুনা লেবেল প্রস্তুত করে উহাতে সাক্ষীগণের স্বাক্ষর গ্রহণ করি আমি নিজেও স্বাক্ষর করি। উদ্ধারকৃত আলামত ট্যাপেনটাডল ট্যাবলেট হতে রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য নমুনা হিসেবে ০১ (এক) পাতা বা ১০ (দশ) পিস গ্রহন করি। আলামত ও নমুনা পৃথক পৃথক ভাবে সিলগালা ও লেবেলযুক্ত করে বিভাগীয় হেফাজতে গ্রহন করি। অভিযানিক দলের সদস্য, আলামত, নমুনা ও আসামীসহ ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে দৌলতপুর থানায় জমা দেন।