নিজস্ব প্রতিবেদক:-

সদালাপী, হাস্যোজ্জ্বল, কর্মীবান্ধব ও সরল ব্যক্তিত্বের কারণে জয়নাল আবেদিন এরই মধ্যে কুষ্টিয়া জেলার সব মহলে জনপ্রিয়।

মহামারী করোনাভাইরাসসহ নানা ধরনের মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মানুষের কাছে আবেদনমুখী ও জনপ্রিয় ছাত্র সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে পৌঁছে দিচ্ছেন কুষ্টিয়া সদর থানা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক জয়নাল আবেদিন।ছাএলীগের যে কোন নেতাকর্মীদের শেষ আশ্রয়স্থল জয়নাল আবেদিন।।শুধু ছাএলীগের নেতাকর্মী নয় অসহায় ছাএছাএীদের ফরম ফিলাপ,বই কিনে দেওয়া,খেলাধুলার সামগ্রী কিনে দেওয়া,হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়া, ম্যাচের খরচ দেওয়া থেকে শুরু নানামুখি কর্মকান্ড করে যাচ্ছে মানবিক সাবেক ছাএলীগ নেতা জয়নাল আবেদিন।

কুষ্টিয়া স্টেডিয়ামে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের উপর হামলায় জয়নাল আবেদিনের নামে যে মিথ্যা ও ভিওিহীন তথ্য দিয়ে বিভিন্ন আইডি থেকে যে পোস্ট করা হয়েছে জয়নাল আবেদিন সে বিষয়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।জয়নাল বলেন ,১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কুষ্টিয়া স্টেডিয়ামে জেলা প্রসাশন কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।সে অনুষ্টানে আমি এবং আমার সাথে ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের কয়েকজন নেতাকর্মী সেখানে উপস্থিত হয়।অনুষ্ঠান চলাকালীন কয়েকজন ব্যক্তি সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে।আমরা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা পুলিশের সাথে থেকে চেষ্টা করেছি যাদে বিজয় দিবসে কোন রকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয়। কেননা কুষ্টিয়াতে বিজয় দিবসে কোন বিশৃঙ্খলা হলে আমাদের প্রানপ্রিয় নেতা জননেতা মাহবুব-উল আলম হানিফ ভাইয়ের ইমেজ খারাপ হতে পারে ।আমি ছাত্রলীগ নেতা হয়ে আমার নেতা ,আমাদের কুষ্টিয়ার উন্নয়নের রুপকার জননেতা মাহবুব-উল আলম ভাইয়ের ইমেজ খারাপ হয় এমন কোন কাজ আমরা করতে দিবো না,দিতে পারি ন।এছাড়া আমরা কারোর উপর কোন রকম কোন হামলা করিনী,কোন রকম কোন হামলার ঘটনাও ঘটেনি।সেখানে কুষ্টিয়া জেলা প্রসাশক,পুলিশ সুপার মহদয়সহ জেলার উর্ধতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিল।আমরা পরে শুনতে পারি যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছিলো তারা নাকি কার্ডধারী সাংবাদিক।জয়নাল আরও বলেন,আমার নাম ব্যবহার করে যারা ফেজবুকে আমাকে নিয়ে নোংরা পোস্ট করছে আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।যারা আমাকে নিয়ে এমন নোংরা পোস্ট করছে তারা কোন সাংবাদিক হতে পারে না,তারা নামধারী ধান্দাবাজ।